রবিবার, ২৪ ডিসেম্বর, ২০২৩

অখন্ড ভারতবর্ষের ইতিহাস

আফগানিস্তানকে ভারত থেকে বিচ্ছিন্ন করা হয় ১৮৭৬ সালে, নেপাল বিচ্ছিন্ন হয় ১৯০৪ সালে, ১৯০৬ সালে ভুটান, ১৯০৭ সালে তিব্বত (আংশিক), ১৯৩৫ সালে তিব্বত (বাকী অংশ), মায়ানমার ১৯৩৭ সালে এবং সবশেষে পাকিস্তান বিচ্ছিন্ন হয় ১৯৪৭ সালে। সবশেষে ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের জন্ম হয়।

শ্রীলঙ্কার অতীতে নাম ছিল সিংহলদ্বীপ যা পরবর্তীকালে সিলন(Ceylon) নামে পরিচিত হয়েছিল। অশোকের রাজত্বকালে এর নাম ছিল তাম্রপর্ণী। অশোকের পুত্র মহেন্দ্র সেখানে গেছিলেন বৌদ্ধ ধর্ম প্রচার করতে। 

আফগানিস্তানের প্রাচীন নাম ছিল উপগণস্থান। কান্দাহার ছিল গান্ধার। ১৮৭৬ সালে ব্রিটেন ও রাশিয়ার মধ্যে গান্দামক চুক্তির ফলে আফগানিস্তানকে একটি পৃথক দেশ হিসেবে মেনে নেওয়া হয়। 

 মায়ানমার প্রাচীনকালে ব্রহ্মদেশ নামে পরিচিত ছিল। ১৯৩৭ সালে এটিকে পৃথক দেশ হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়। প্রাচীনকালে আনন্দব্রত নামক হিন্দু রাজা এখানে শাসন করেছেন। 

নেপাল যার প্রাচীন নাম ছিল দেওধর সেখানকার লুম্বিনিতে বুদ্ধ ও জনকপুরে সীতা জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৫১ সালে মহারাজ ত্রিভূবন সিংহ নেপালের ভারতে সংযুক্তিকরণের আবেদনকে নেহরু প্রত্যাখ্যান করেন। 

তিব্বতের প্রাচীন নাম ছিল ত্রিবিষ্টম। ১৯০৭ সালে ব্রিটেন ও চীনের মধ্যে একটি চুক্তির ফলে তিব্বতের একটি অংশ চীন ও আরেকটি অংশ লামাকে দেওয়া হয়। 

সংস্কৃতে ভূ উত্থান শব্দ থেকে নামকরণ হয় ভুটান, যাকে ১৯০৬ সালে একটি পৃথক দেশ হিসেবে ব্রিটিশরা মান্যতা দেয়।

#সংগৃহীত 

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

বেশ্যা

                         বেশ্যা ----- বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলাম   সাধুর নগরে বেশ্যা মরেছে পাপের হয়েছে শেষ, বেশ্যার লাশ হবে না দাফন এইটা ...